ঝুলে পড়া ভ্রু ঠিক করার উপায়

ঝুলেপড়া ভ্রু কী করে দূর করা যায়?

ঝুলে পড়া ভ্রু ত্বকের বয়স বেড়ে যাওয়ার একটি সাধারণ লক্ষণ, এতে ত্বকের টানটানভাব ও নমনীয়তা নষ্ট হয়ে যায়। ঝুলে পড়া ভ্রুর সঙ্গেই থাকে ঝুঁকে পড়া চোখের পাতার সমস্যা, এতে ত্বকে ভাঁজ দেখতে পাওয়া যায় যা একদমই ভালো দেখায় না। সৌভাগ্যক্রমে, অনেকরকম উপায়ে ঝুলে পড়া ভ্রু-র সমস্যার সমাধান করা যায়। সেগুলি সম্পর্কে শিখে নিন!

ঝুলে পড়া ভ্রু কি কি কারণে হয়?

পরিণত বয়সের অনেক মানুষ ভ্রু কুঁচকে যাওয়ার সমস্যা নিয়ে চলেন, এর প্রধান কারণ হল ত্বকের নমনীয়তা এবং টানটানভাব হারানোর পাশাপাশি পেশী এবং কোলাজেন ফাইবার এই বয়সে দুর্বল হয়ে যায়। এটি ত্বকের বার্ধ্যক্যের লক্ষণ যা দুর্ভাগ্যবশত অনিবার্য। অন্য দিকে, একদিকে ঝুলে পড়া ভ্রু অনেক সময় মুখের নার্ভ ও পেশীর সমস্যার কারণেও হয়ে থাকে। ঝুলে পড়া ভ্রু বা ড্রুপি আইব্রো কেন হয় তার আরও অনেক কারণ রয়েছে।

ড্রুপিং আইলিড বা ঝুলে পড়া চোখের পাতা – টোসিস

টোসিস হচ্ছে এমন এক অবস্থা যেখানে ওপরের চোখের পাতা ঝুলে পড়ে। কোনরকম আঘাত, চোখের পাতা নিয়ন্ত্রণকারী নার্ভগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং টান ধরা বা দুর্বল পেশীর কারণে এই সমস্যা হয়। ওষুধপত্রের মাধ্যমে চিকিৎসা করে টোসিস সারানো যায় না, এর জন্য ব্লেফারোপ্লাস্টি নামে এক বিশেষ চিকিৎসার পদ্ধতিতে এই সমস্যা দূর করা যায়। এটা জেনে রাখা দরকার যে টোসিস শুধুমাত্র একটি সৌন্দর্য্য সংক্রান্ত সমস্যা নয়, এতে চোখের পাতা নেমে আসতে পারে এবং এতে পিউপিল বা চোখের মণি ঢেকে যেতে পারে। ফলে, এর জন্য চোখের দৃষ্টিশক্তিরও ক্ষতি হয়। টোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তিরা চোখে ক্লান্তি, চোখের পাতায় অস্বস্তি ও মাথাব্যথা অনুভব করেন। ব্লেফারোপ্লাস্টি করে এই সমস্যার উন্নতি হতে পারে।

ঝুলে পড়া ভ্রু এবং মুখের বৈশিষ্ট্য

আপনি কি জানেন যে ঝুলে যাওয়া ভ্রু শুধুমাত্র উদ্বেগের কারণ নয় এর জন্য শরীরে বেশ কিছু সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে? ওপরে বলা চোখের ক্লান্তি এবং দীর্ঘস্থায়ী অস্বস্তি, হতাশার কারণ হতে পারে। ভ্রু দেখতে কেমন তার ওপর মুখের সার্বিক চেহারা অনেকটা নির্ভর করে। ঝুলে পড়া ভ্রু-র থেকে ঝুলে পাড়া চোখের পাতার সমস্যা তৈরী হয়, এর থেকে দৃশ্যত চোখের আকারের পরিবর্তন হয় এবং তার ফলে মুখের সৌন্দর্য্য নষ্ট হয়। দুর্ভাগ্যক্রমে, যেসব মানুষের ঝুলে পড়া ভ্রু-র সমস্যা রয়েছে এবং তাদের চোখের পাতাকে দেখে ক্লান্ত মনে হয় এবং তাদের বয়স আসল বয়েসের থেকে অনেক বেশি মনে হয়। এর জন্যই আইব্রো লিফটিং চিকিৎসা করানোর কথা ভাবা উচিৎ যাতে আসল বয়সটা মুখে ফুটে ওঠে। প্রতিদিনের উপায় হিসেবে, মেকআপ এই সমস্যায় কাজে আসতে পারে, যা নিয়ে এই আর্টিকেলে পরে বিস্তারিত বলা হয়েছে।

ঝুলেপড়া ভ্রু কী করে দূর করা যায়?

১। ঝুলে পড়া ভ্রু দূর করতে ঘরোয়া পদ্ধতি

ঝুলে পড়া ভ্রু দূর করতে কী ঘরোয়া পদ্ধতি কাজে লাগে? এতে অবশ্যই সমস্যা কিছুটা রোধ করা যায় এবং মুখের এই অংশের পেশীগুলিকে টানটান করা যায়। প্রতিরোধের বিষয়টি এখনও মানুষের কাছে বিশেষ জনপ্রিয় নয়, কিন্তু এর সক্রিয় উপাদানগুলি যে ত্বককে মজবুত করে বার্ধ্যক্য রোধ করতে পারে ও চোখের পাতার থলথলে চামড়ার সমস্যা রোধ করে তা বুঝতে পারা যায়। মুখের পেশীর ব্যায়ামও খুব ভালো কাজ করে – প্রতিদিন কয়েক মিনিটের জন্য ব্যায়াম করুন আর এর আশ্চর্য্য ফল দেখুন। মাইক্রোসার্কুলেশন বাড়াতে এবং কোলাজেন সংশ্লেষণকে উজ্জীবিত করতে আলতো করে ত্বকে ম্যাসেজ করার কথা ভাবতে পারেন। আপনি এটা হাত দিয়েও করতে পারেন বা বিশেষ ম্যাসাজ করার যন্ত্র অথবা গুয়া শা স্টোন ব্যবহার করেও করতে পারেন। মনে রাখবেন সূর্যের বিকিরণ ত্বকে প্রভাব ফেলে ত্বকে সমস্যার সৃষ্টি করে। খুব বেশি সানবাথ নেবেন না, এবং ত্বককে উঁচু মাত্রার এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন দিয়ে সুরক্ষিত রাখুন।

জরুরী!

যত তাড়াতাড়ি আপনি আপনার চোখ এবং ভ্রু-র চারপাশের ত্বকের যত্নে মনোযোগ দেওয়া শুরু করবেন, ত্বকের বার্ধক্য তত দেরিতে আসবে। যারা হালকা ম্যাসাজের সাথে সঠিক উপায়ে সঠিক পণ্য ব্যবহার শুরু করেন তাদের চোখের পাতা ঝুলে পড়ার সম্ভাবনা কম থাকে।

ঝুলে পড়া চোখের পাতা – ব্যায়াম, মুখের যোগব্যায়াম

ত্বকের নিচের পেশীগুলি ভ্রু ঝুলে যাওয়ার জন্য দায়ী, তাই এদেরকে নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরী! এই কাজে সবচেয়ে ভালো মুখের যোগব্যায়াম এবং বিশেষরকম শরীরচর্চা, এতে ত্বকে টানটানভাব ফিরে আসে ও মুখের আদল ঠিক হয়।

৩। ঝুলে পড়া ভ্রুর জন্য সৌন্দর্য্য চিকিৎসা

  • বোটুলিনাম টক্সিন

বোটুলিনাম টক্সিন যা বোটক্স নামে পরিচিত, নিউরোমাসকুলার সমস্যা যা বিশেষ কিছু মুখের পেশীকে দূর্বল করে দেয়, তাকে দূর করে। এর ফলে রিংকল বা বলিরেখা মসৃণ হতে থাকে ও ত্বকে টানটান ভাব চলে আসে। এটি ঝুলে পড়া চোখের পাতার সমস্যাকেও দূর করে। এর জন্য ডাক্তার কপাল ও টেম্পল অঞ্চলে বোটক্স প্রয়োগ করেন। এই চিকিৎসা পদ্ধতি দ্রুত, ব্যথাহীন ও আঘাতহীন একটি প্রক্রিয়া। চিকিৎসার এক সপ্তাহ পরেই ঝুলে পড়া ভ্রু টানটান হয়ে গেছে বুঝতে পারা যায় এবং ৬মাস পর্যন্ত এর প্রভাব বজায় থাকে। 

  • এপটোস থ্রেড – ছুরি-ছাড়া বা স্ক্যালপেল-ফ্রি লিফটিং

এই পদ্ধতিতে নরম ট্যিসুতে থ্রেড বা সুতো ঢুকিয়ে দেওয়া হয়, যা কোলাজেন ফাইবার, ইলাস্টিন ও হায়ালুরোনিক অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। থ্রেড মিলিয়ে যায় কিন্তু আইব্রো লিফটিং এর প্রভাব থেকে যায়। এই প্রক্রিয়া করার পর পরই এর ফল বোঝা যায় এবং তা ১৮ থেকে ২৪ মাস পর্যন্ত বজায় থাকে।

  • রেডিওফ্রিকোয়েন্সি স্কিন টাইটেনিং, আরএফ চিকিৎসা

ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ দিয়ে ত্বকের গভীর স্তরে তাপ দেওয়া হয় এবং কোষগুলিকে নতুন জীবন দেয়, এই গরম তাপ কোলাজেন ফাইবারকে সংকুচিত করে ও নতুন ফাইবার গড়ে উঠতে সাহায্য করে। এই চিকিৎসা ট্যিসুগুলির ইচ্ছাকৃত ক্ষতি করে এবং এগুলিকে নতুন করে তৈরী হতে বাধ্য করে। এর ফলে ভ্রু ও চোখের পাতা লিফটিং হয়। এর এফেক্ট ঠিকমত বজায় রাখার জন্য ৩ থেকে ৬ বার ক্লিনিকে দেখিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

  • হিফু ব্রো লিফটিং

হিফু বা এইচআইএফইউ (হাই ইনটেনসিটি ফোকাসড আল্ট্রাসাউন্ড) একটি আঘাতহীন প্রক্রিয়া যা ত্বককে টানটান ও মসৃণ করে। ১৫ থেকে ৪০ মিনিট এর জন্য সময় লাগে। হিফু-তে ত্বকের গভীরে আলট্রাসাউন্ড এনার্জি দেওয়া হয়। এই চিকিৎসায় ত্বকের ট্যিসুর তাপ বেড়ে ৬৫-৭৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস হয়, ইচ্ছাকৃত ভাবে এতে খুব মৃদু পর্যায়ের ক্ষতি হয় যাতে স্বাভাবিক সেরে ওঠার যে প্রক্রিয়া কোলাজেন সিন্থেসিস হতে চাপ দেয়। এর ফলে স্থায়ী ভাবে ত্বক টানটান হয়ে যায় আর রিঙ্কল ও থলথলে ভাব কমে যায়। ত্বক অনবরত নতুন করে তৈরী হতে থাকে আর ত্বকের ভেতরে প্রক্রিয়া চলতে থাকে – মাত্র একটি প্রক্রিয়াতে রিংকল বা বলিরেখা এবং ঝুলে পড়া চোখের পাতার সমস্যা চলে যায়।

  • ঝুলে পড়া চোখের পাতার জন্য হায়ালুরোনিক অ্যাসিড

ঝুলে পড়া চোখের পাতার সমস্যার সমাধানে অন্যতম প্রচলিত চিকিৎসা হল ত্বকের নিচে নন-ক্রসলিঙ্কড হায়ালুরোনিক অ্যাসিড ঢোকানো। ত্বকের ঘনত্ব, টানটানভাব ও জলের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়। যে সমস্ত জায়গা ঝুলে পড়েছে হায়ালুরোনিক অ্যাসিড সেই সব জায়গায় ট্যিসুর জায়গা পূরণ করে। চিকিৎসার বিশাল সুবিধা হল এটি মানুষের ত্বকের রাসায়নিক কাঠামোর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং এর প্রভাবগুলি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে থাকে।

  • ড্রুপিং আইব্রো ও ব্লেফারোপ্লাস্টি

ঝুলে পড়া ত্বক ঠিক করতে ব্লেফারোপ্লাস্টি একটি আঘাতযোগ্য বা ইনভেসিভ চিকিৎসা। এতে ওপরের চোখের পাতার ভাঁজে একটি ফুটো করা হয়। বাড়তি থলথলে চামড়া ও ট্যিসু বের করে আনা হয় এবং তারপর জায়গাটিকে সুক্ষ্ম ভাবে সেলাই করে আটকে দেওয়া হয় যাতে দাগ প্রায় দেখা না যাওয়ার মত থাকে।

ঝুলে পরা চোখের পাতার জন্য মেকআপ

চোখের পাতার ঝুলে পড়া কমাতে, শিখে নিন কীকরে মেকআপ করতে হয় যাতে এগুলি বিশেষ চোখে না পড়ে। এই ধরণের মেকআপে চোখের পাতাকে লিফটেড দেখায় এবং চোখকে বড় দেখতে লাগে।

এখানে সবচেয়ে যেটা গুরুত্বপূর্ণ তা হল আলো আর আঁধারের খেলাঃ চোখের ভেতরের কোণের দিকে গাঢ় শেড আর মাঝের দিকে ও ভেতরের কোণে হালকা শেড দিন। চোখ বড় দেখাতে গেলে খুব হালকা ম্যাট বেজ পাউডার ভ্রু-যুগলের ঠিক নিচে লাগান। মনে রাখবেন ভ্রু-র নিচের প্রান্তকে জোরালো রাখতে হবে। আপনি একটি পেনসিল বা ব্রো পেন দিয়ে তা করতে পারেন কিন্তু একটি মসৃণ পোমেডের সাহায্যে এই এফেক্টকে রাখা যায় অনেকক্ষণ।

লম্বা, সুন্দর চোখের পাতার মাধ্যমে কিন্তু আপনি ঝুলে পড়া চোখ থেকে সবার দৃষ্টি সরিয়ে ফেলতে পারবেন।

ঝুলে পড়া চোখের পাতার জন্য মেকআপ – প্রত্যেকটি ধাপ

ঝুলে পড়া চোখের পাতার জন্য মেকআপ – ১ম ধাপ

চোখের পুরো পাতায় ও এর ওপরে ভালো মানের একটি আইশ্যাডো বেস বা প্রাইমার লাগান। আপনি কনসিলারও লাগাতে পারেন।

ঝুলে পড়া চোখের পাতার জন্য মেকআপ – ২য় ধাপ

নিয়ে নিনঃ ২-৩ টি শেড, একটি বেশ গাঢ় হতে হবে, আর একটি মাঝারী এবং তৃতীয়টি – খুব হালকা। চোখের ভেতরের কোণে সবচেয়ে গাঢ় রঙেরটা লাগান, দ্বিতীয়টিকে আপনি যে অঞ্চলকে বড় দেখাতে চাইবেন সেখানে লাগান। তারপর, ভ্রু-র নিচে, ভেতরের কোণে সবচেয়ে হালকা রংটি লাগান। এতে আপনার চোখ আরো সুনির্দিষ্ট ও গভীর হয়ে উঠবে।

ঝুলে পড়া চোখের পাতার জন্য মেকআপ – ৩য় ধাপ

মেকআপ আরো নিখুঁত হবে যদি আপনি সাদা বা বেজ পেনসিল নিয়ে চোখের জলের লাইন বরাবর লাগান।

ঝুলে পড়া চোখের পাতার জন্য মেকআপ – ৪র্থ ধাপ

চোখের পাতায় মাস্কারা লাগান বা ফলস ল্যাশ লাগান – মনে রাখবেন এটি যত লম্বা আর ঘন হবে ততই ঝুলে পড়া চোখের থেকে দৃষ্টি সরে থাকবে।

আপনার ভ্রু-র লুকের কথা মাথায় রাখবেন

এটা মনে রাখবেন চোখের মেকআপ সম্পূর্ণ হবে না যদি আপনি ভ্রু-জোড়ার দিকে দৃষ্টি না দেন। আপনার ভ্রু-যুগলকে কেমন দেখতে লাগছে সেটা কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ – এর সঠিক যত্ন, গ্রুমিং এবং শেপ প্রয়োজন। সমান, গোছানো দেখতে ভ্রু চোখকে সত্যিকারের থেকে অনেক বড় করে তোলে। হাইলাইটার দিয়ে আর্চগুলিকে জোরালো করে তুললে এর সঠিক শেপ বোঝা যায়। এটা মনে রাখাও দরকার যদি আপনার ঝুলে পড়া চোখের পাতা থাকে তবে নতুন গজিয়ে ওঠা চুল দেখতে পাওয়া যায়, কারণ ত্বক ঝুলে পড়লে চোখ ভারী হয়ে ওঠে।

ঝুলে পড়া চোখের পাতা – ক্রীম

আপনি কী জানেন ঝুলে পড়া চোখের পাতার সমস্যা আপনি সঠিক যত্ন ও প্রসাধনীর সাহায্যে দূর করতে পারবেন? তরুণ বয়স থেকেই আই ক্রীম লাগানো শুরু করুন। মনে রাখবেন যে পণ্যগুলি আপনার বয়স অনুযায়ী বেছে নেওয়া উচিত এবং সেগুলির মাধ্যমে আপনার সঠিক মাত্রায় হাইড্রেশন লেভেল বজায় থাকবে। এই সব প্রসাধনীতে প্রচুর পরিমাণে হায়ালুরোনিক অ্যাসিড থাকতে হবে। চোখের ভেতরের কোণ থেকে এগুলি লাগাতে শুরু করুন। ভেতরের কোণ বরাবর এগোতে থাকুন, ত্বকে হালকা হাতে বৃত্তের আকারে গোলাকার করে ঘষতে থাকুন। প্রসাধনীর সঙ্গে ভালো ম্যাসেজ করলে তবেই কাজ হবে – এই নিয়ম আপনার প্রতিদিনের ত্বকের যত্নের রুটিনে অবশ্যই মেনে চলতে হবে।

একটি মন্তব্য লিখুন। মডারেটরের অনুমোদনের সাথে সাথে এটি পোস্ট করা হবে।
গোপনীয়তা নীতি

আমাদের ওয়েবসাইট বাহ্যিক সরঞ্জামগুলি ব্যবহার করার জন্য কুকিজ, এছাড়াও তৃতীয় পক্ষের কুকিজ ব্যবহার করে। যদি ব্যবহারকারী তাদের সম্মতি না দেয় তবে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় কুকি ব্যবহার করা হয়। আপনি যেকোনো সময় আপনার ব্রাউজারে সেটিংস পরিবর্তন করতে পারেন। আপনি কি সমস্ত কুকি ব্যবহার করার জন্য আপনার সম্মতি দেন?

গোপনীয়তা নীতি